বলিউডে রাজ করুক তৈমুর, ইচ্ছে সাইফ আলী খানের

ছেলে তৈমুরও হোক অভিনেতা, চাইছেন সইফ আলী খান। তাঁর প্রথম স্ত্রীর সন্তান ইব্রাহিম সদ্য ১৮ পেরিয়ে ১৯ এ পা দিয়েছে। কিন্তু ইতিমধ্যেই সে যেন দ্বিতীয় সইফ। অন্তত ভক্তকুলের বক্তব্য তেমনই। দাদু মনসুর আলী খান পতৌদির মত সেও ক্রিকেট অন্ত প্রাণ।

ইব্রাহিম দিদি সারারও চোখের মণি। তাঁর চেয়ে ৬ বছরের ছোটো তাঁর ভাই। তাই ভাইকে নিয়ে একটু বেশিই চিন্তিত থাকেন দিদি সারা আলী খান।

সইফের ছেলে ইব্রাহিমকে অভিনয় জগতে আসার পক্ষে পূর্ণ সমর্থন থাকলেও দিদি চান ইব্রাহিম কলেজের গন্ডি পেরিয়ে তবেই পা রাখুর রুপোলি পর্দায়

সইফিনা জুটি ভক্তদের মধ্যে রীতিমত বিখ্যাত! সেই জুটির বেগম করিনা জানালেন, বলিউডে বহু অভিনেতা তৈরি হয়েছেন, কিন্তু সইফের মত বহুমুখী দক্ষতা কারো মধ্যেই তিনি দেখেননি, মনে হয় না ভবিষ্যতেও দেখবেন!

করিনা বর্তমানে তিন বছরের পুত্র সন্তান তৈমুরের জননী, যাকে স্টারডমের দৌলতে চেনেনা এমন খুব কম ভারতীয়ই আছে, কিন্তু করিনা আবারও মা হতে চলেছেন, যা নিয়ে একাধারে খুশি এবং উত্তেজিত ভক্তকুল।

দাদার মতো বা বাবার মতোই সুন্দর এবং সুপুরুষ যে ভবিষ্যতে তৈমুরও হতে চলেছেন, এমনটাই ধারণা সবারই। তাই তৈমুরের অভিনয় জগতে পা রাখাটাই তার বাবার একমাত্র ইচ্ছা, জানালেন সইফ। যদিও এখনও স্কুলের গন্ডিতেও পা দেয়নি ছোট্টো তৈমুর।

তবুও বাবা মা হিসেবে সইফিনা জুটি ভাবেন, তৈমুর যথেষ্ট সুন্দর এবং গ্ল্যামারাস হতে চলেছে। এবং এখন থেকেই যতটা স্টারডম পাচ্ছে সে, ভবিষ্যতে বড়ো পর্দায় পা রাখা তার পক্ষে কোনো ব্যাপারই না।

অপরদিকে ইব্রাহিম এখনো বলিউডের পক্ষে যথেষ্ট মানসিক ভাবে পরিপক্ক হননি বলেই দিদি সারার ধারণা। সারা নিজে যথেষ্ট উচ্চশিক্ষিতা, তা নিয়ে গর্বিত সইফ নিজেও।

তাই সইফ ইব্রাহিমের কেরিয়ারের ব্যাপারে খুব একটা জোর দিয়ে কোনো মন্তব্য করতে পারেননি। তবে তৈমুর যে আসবে রুপোলি পর্দাতেই তা মোটামুটি ছকে ফেলেছেন পতৌদির ছোটে নবাব।