ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে যুবকের মুখ থেকেই কেক খেলেন পরীমনি, অভিনেত্রীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও ভাইরাল

নীল কালো রঙের বেলুন দিয়ে সাজানো ঘরে একান্তে পরীমনি এবং পুলিস আধিকারিক সাকলায়েন। তাদের দুজনের সামনে রাখা ছিল বিশাল বড় নীল রঙের একটি কেক। পরীমনি এবং পুলিস আধিকারিক সাকলায়েনের এই মুহূর্তের ভিডিও ক্যামেরায় বন্দি করছিলেন তিনি প্রথমে হ্যাপি বার্থডে বলে গান ধরলেন।

সেই গানে নেচে উঠলেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা নায়িকা পরীমনি। সেই সময় পরীমনির পরনে ছিল গোপালী-কালো রঙের পাতলা শাড়ি, হাতে কাচের চুরি। খোলা চুলে বেশ খানিকটা লাস্যময়ী মনে হচ্ছিল তাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে,

সাকলায়েনের মুখে থাকা কেকে কামড় দিলেন পরীমনি। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ অফিসারের ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন তিনি। বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশের এই বিতর্কিত সুন্দরী অভিনেত্রী এবং পুলিশ আধিকারিক সাকলায়েনের এই ভিডিও রীতিমতো ভাইরাল হয়ে যায়।

পুলিশ আধিকারিকের সঙ্গে বাংলাদেশী নায়িকার ঘনিষ্ঠতার এই মুহূর্ত নিয়ে চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। মাদক কাণ্ডে বাংলাদেশের র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের হাতে বন্দী রয়েছেন পরীমনি। মাদক কান্ড নিয়ে দফায় দফায় যেটা চলছে পরিমনীর। বাংলাদেশের পুলিস আধিকারিক গোলাম সাকলায়েনকে শাস্তি পেতে হয়েছে,

পরিমনীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখার জন্য। ঢাকা মহানগর পুলিস কমিশনারের আদেশে ডিবি থেকে ডিএমপির পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্টে বদলি করা হয়েছে সাকলায়েনকে। তারই মধ্যে এবার নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে সাকলায়েন এবং পরীমনির ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের একটি ভিডিও।

পরীমনিকে জেরা করে জানা গিয়েছে, গত ১ আগস্ট শেষবার তিনি পুলিশ আধিকারিক গোলাম সাকলায়েনের সরকারি ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন। সাকলায়েনের বাসভবন থেকে পাওয়া সিসিটিভি ফুটেজ দেখে প্রমাণিত হয় যে পরীমনি সত্যি বলছেন। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছে যে,

গত ১ আগস্ট সকাল ৮টার সময় পরীমনি নিজের গাড়ি নিয়ে গোলাম সাকলায়েনের বাড়িতে যান। সেই সময় নিচে নেমে পরীমনিকে সঙ্গে করে ফ্ল্যাটে নিয়ে যান পুলিশ আধিকারিক গোলাম সাকলায়েন। এরপর প্রায় ১৮ ঘন্টা ধরে সাকলায়েনের বাসভবনে ছিলেন পরীমনি।

অবশেষে সেদিনই রাত দুটো নাগাদ পরীমনি সাকলায়েনের বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। ডিবি কর্মকর্তা সাকলায়েন নিজে এগিয়ে দেন তাকে। সেই ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসামাত্রই বদলি করা হয়েছে, বাংলাদেশের গুলশন বিভাগের এডিসি মহম্মদ গোলাম সাকলায়েনকে।

“দ্যা আমেজিং” নামক একটি উপাদান থেকে সাম্প্রতিক পরীমনি এবং বাংলাদেশের গুলশন বিভাগের এডিসি মহম্মদ গোলাম সাকলায়েনের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। আড়াই লাখেরও বেশি মানুষ ইতিমধ্যেই ভিডিওটি দেখে নেওয়ার পাশাপাশি, প্রচুর সংখ্যক লাইক এবং কমেন্ট দেখা গিয়েছে ভিডিওটিতে।