







সপ্তাহান্তে এবার শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কবার্তা জারি করলেন আবহাওয়াবিদেরা। শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে রাজধানী দিল্লি-সহ, পঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় ও উত্তর-পশ্চিমের নানান রাজ্যে। এই রাজ্যগুলিতে আগামী কয়েকদিনে ৬ ডিগ্রিতে নেমে যেতে পারে তাপমাত্রা।








উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের কিছু অংশে ৬ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে তাপমাত্রা। আজ কলকাতায় মরশুমের শীতলতম দিন। এদিন তিলোত্তমার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রির নীচে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে উত্তুরে হাওয়া বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে।




পশ্চিমী ঝঞ্ঝা কাটলেই পৌষ মাস প্রবেশ করতেই জাঁকিয়ে পড়বে শীত। এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। আগামী দুদিন কুয়াশা থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর। বাংলায় প্রবেশ করেছে শীত। গত দুই দিনে কলকাতায় ৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা নেমেছে।




আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, আগামী তিন-চার দিন আবহাওয়া মোটামুটি এরকমই থাকবে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা কাটলেই বইতে শুরু করবে উত্তুরে হাওয়া। তাই পৌষ মাসের শুরুতেই জাঁকিয়ে শীতের আমেজ অনুভব করবে রাজ্যবাসী। আপাতত কলকাতার আকাশ পরিষ্কার। আগামী কয়েকদিন পরিষ্কার আকাশ থাকবে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।




শুষ্ক আবহাওয়া ও উত্তুরে হাওয়া থাকায় শীতল আবহাওয়া জারি থাকবে রাজ্য জুড়ে। উত্তরবঙ্গে বাড়ছে শীতের আমেজ। আজ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও উষ্ণতার পারদ নামবে বলে জানা যাচ্ছে। জেলার তাপমাত্রা থাকবে ১২ ডিগ্রির আশেপাশে। উত্তর-পশ্চিম রাজ্যগুলিতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ইতিমধ্যে প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
ফলস্বরূপ রাজ্যে শীতের প্রভাব বাড়বে। জাঁকিয়ে পড়া শীতে জুবুথুবু হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে রাজ্যবাসীর। আগামী কয়েকদিন জেলায় জেলায় কুয়াশা ও শিশির পড়তে দেখা যাবে। উত্তরবঙ্গের কিছু অংশে ঘন কুয়াশা দেখা যেতে পারে, কমতে পারে দৃশ্যমানতা।