“কেউ যেন হেঁটে ফিরে যেতে না পারে”, তৃণমূলকে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিলীপ ঘোষের

নির্বা’চন বলে নয়, এম্নিতেই তাই শু’য়ে সংবাদের হেডলাইনে থাকেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিত’র্কিত মন্তব্য করার জেরেই তাঁকে হেডলাইনে আনতে বাধ্য হন সাংবাদিকরা।

বিজেপির এই সাংসদ নি’র্বাচনের সময় আবারো বিত’র্কিত মন্তব্য করে বসলেন খড়্গপুর থেকে। বললেন, “কেউ হেঁটে হু’ম’কি দিতে এলে হেঁ’টে ফিরতে যেন না পারে।”

২৭ মার্চ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নির্বা’চন। প্রথম দফায় পশ্চিম মেদিনীপুরের বেশ কয়েকটি আসনে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনের আগেই শেষ পর্বের প্রচার সারতে, পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে প্রচারে গিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

খড়্গপুরে রাত্রিবাস করার পর শুক্রবার সকালে চায় পে চর্চা এ যোগদান করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ।

চায় পে চর্চা থেকে এদিন পুলি’শ এবং তৃণমূলের বিরু’দ্ধে কার্যত সরব হন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “ভোটের সময়ও পুলিশের নিয়মিত আমাদের কর্মীদের হু’ম’কি দিচ্ছে। অকারণে গ্রে-প্তা’র করা হচ্ছে। হে’ন’স্তা করা হচ্ছে যাতে তাঁরা ভো’ট দিতে না পারে।”

দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, বিভিন্ন জায়গা থেকে ভ’য় দেখিয়ে পয়সা নিচ্ছে পু’লিশ। তাঁদের সহযোগিতায় এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গু-‘ন্ডারা।

দলীয় কর্মী সমর্থকদের উদ্দেশ্য করে দিলীপ ঘোষ বলেন, “কেউ দুটো-চারটে চকলেট বো-‘ম দেখিয়ে ভ-‘য় দেখানোর চেষ্টা করলে একদম পাত্তা দেবেন না। ওরা হেঁ’টে এলে যেন হেঁ’টে ফিরতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বুঝিয়ে দেবেন উত্তর দিতে আমরাও জানি।”

বৃহস্পতিবার খড়গপুরে শহরে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, “শাড়ি পরে একজন মহিলা বারবার পা দেখাবেন, এটা আমাদের কাছে দৃ’ষ্টিক’টূ লেগেছে। আমি তার প্রতি’বাদ করেছি।

যেটা বলেছি, সেটা পরিষ্কার করে বলেছি। আর আমাদের মহিলারা বলছেন, এটা ভাল লাগছে না। সাধারণ মানুষেরও ভাল লাগছে না।” এই নিয়ে তী’ব্র বি’ত’র্ক সৃষ্টি হয় রাজনৈতিক মহলে।