বাঁ’শ আলাদা হলেও ঝাড় তো একই, ফের তৃণমূল নেতাদের প্রসঙ্গে বেলা’গাম দিলীপ ঘোষ

তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় দিন কয়েক আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়া রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রবীর ঘোষালকে আ-ক্র-মণা-ত্মক ভঙ্গিতে মন্তব্য করেছিলেন।

এবার তার পাল্টা জ’বাব দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তৃণমূল নেতাদের বারংবার কথার জবাবে সোমবার দিলীপ ঘোষ বলেন, “বাঁ’শ আলাদা হলেও ঝাড় তো একটাই।”

নির্বা’চন এগিয়ে আসার সাথে সাথে রাজনৈতিক তরজা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছতে চলেছে। শা’স’ক দল থেকে বি’রো’ধী দল একে অপরকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ক’টা’ক্ষ করতে ছাড়ছে না। একে অপরকে ব্য’ক্তি’গতভাবে আ-ক্র-মণ করতে গিয়ে বিত’র্কে জড়িয়ে পড়েছেন বহু নেতা-নেত্রী।

রবিবার উত্তরপাড়া থেকে প্রবীর ঘোষালকে চ্যা’লে’ঞ্জ ছুঁড়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ভদ্রলোকের র-*ক্ত শ’রী’রে থাকলে উত্তরপাড়া থেকে দাঁড়াক প্রবীর ঘোষাল। রেজাল্টের দিন গো’বর জলে ধু’য়ে দেব।”

তিনি ছে’ড়ে কথা বলেননি রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তাঁকে উদ্দেশ্য করে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ক্ষ’মতা থাকলে ডোমজুড় থেকে দাঁড়াও।” তার পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

প্রাতঃভ্র’মণে বেরিয়ে রবিবার কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে শা’স’কদলের কু-কথার প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “আমরা নাকি বাংলার সং’স্কৃতি বুঝি না। যাঁরা সং’স্কৃতির দোহাই দিয়ে ভাল ভাল কথা বলে ক্ষ’মতায় এসেছিল, মানুষ তাঁদের চিনে গিয়েছে।

বাঁ’শ আলাদা হলে কী হবে, ঝাড় তো একটাই। যে ক’জন ভদ্রলোক ছিলেন তাঁরা ওই দল থেকে বেরিয়ে এসেছেন।”

বেশ কয়েকদিন ধরে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় সব বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতা-কর্মী বিরো’ধীদল প্র’সঙ্গে বিত’র্কিত মন্তব্য করে সংবাদে শিরোনামে এসেছেন।

ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, মেদিনীপুরের সভা থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে লাগাতার আ-ক্র-মণ করেছেন। সৌগত রায় থেকে শুরু করে অনুব্রত মণ্ডল প্রায় প্রত্যেকেই বি’জেপি প্রস’ঙ্গে বে’লা’গা’ম মন্তব্য করেছেন।