



চিরসবুজ সৌন্দর্যের অধিকারী তিনি। তার জৌলুস দেখে বয়স আন্দাজ করা মুশকিল। সঙ্গে তার ব্যাক্তিত্বপূর্ণ আচরণ! তিনি আর কেই বা হবেন রচনা,




ব্যানার্জি ছাড়া। টলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী।শুধু টলিউডই নয় ওড়িয়া ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এককালের প্রথম সারির অভিনেত্রী,




ছিলেন তিনি। বহু ছবিতে অভিনয় করে বাংলা ও ওড়িয়া দুই রাজ্যের মানুষদের মন জয় করে নিয়েছিলেন রচনা।বহুদিন বড়পর্দায় কোনো কাজ করতে,
View this post on Instagram
দেখা যায়নি তাকে। তবে গত দশ বছর ধরে দিদি নং১ রিয়্যালিটি শোয়ের মাধ্যমে তাকে প্রতিটি মানুষ আপন করে নিয়েছে। দিদি নাম্বার ওয়ান তাঁকে জনপ্রিয়তার আলাদা মাত্রা দিয়েছে। দিদি নাম্বার ওয়ানের মঞ্চে জাত পাত ধর্ম নির্বিশেষে যে কোন মহিলা এসে তাদের জীবনের গল্প শোনাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সেলিব্রিটি থেকে সাধারণ মানুষ প্রত্যেককেই একই রকম গুরুত্ব দেয় রিয়ালিটি শো টি। সঞ্চালিকা রচনা ও প্রত্যেকের কথা মন দিয়ে শোনেন। এই যেমন সম্প্রতি কচিকাঁচা স্পেশাল পর্বে উপস্থিত হয়েছিল ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা মেয়েরা। শিশুদের সাথে বরাবরই ভালো জমে রচনার। এবারও তার অন্যথা হয়নি।
পুঁচকেদের সাথে জমিয়ে আলাপচারিতায় মজেছিলেন রচনা। এই পর্বেরই এক খুদে ছিলেন সোমশ্রী দাস। গোলাপি আর সাদার মিশেলে পড়া একটি জামায় ভীষণ মিষ্টি লাগছিল তাকে দেখতে। রচনার সঙ্গে কথোপকথনে ব্যস্ত ছিল সে। রচনা তাকে প্রশ্ন করে সে কি খেতে ভালোবাসে। উত্তরে সোমশ্রী জানায়, সে মাংস খেতে ভালোবাসে। প্রত্যুত্মরে রচা জিজ্ঞেস করে, চিকেন নাকি মাটন। সোমশ্রী বলে, মুরগীর মাংস তাঁর সবচেয়ে প্রিয়। এরপরই রচনা বলে, “আচ্ছা তাহলে তো চিকেন।” খুদে সোমশ্রী বলে, “না না আমি চিকেন খাই না, মুরগীর মাংস খাই।” আর এটা শুনেই হেসে কুটোকুটি সকলে। নেটদুনিয়ায় এই ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হতেই, নেটিজেনরা সোমশ্রীকে কিউট বলতে শুরু করে। এক নেটিজেন কমেন্টে লিখেছেন, “ইংরেজির সামনে এভাবে বাংলাকে তুলে ধরেছে এই শিশু, দেখে খুবই ভালো লাগল।